যে কোম্পানির সদস্য সংখ্যা সর্বনিম্ন ২ এবং সর্বোচ্চ ৫০ জনে সীমাবদ্ধ, শেয়ার অবাধে হস্তান্তরযোগ্য নয় এবং জনগণের উদ্দেশে শেয়ার ও ঋণপত্র বিক্রয়ের আহ্বান জানানো যায় না তাকে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি বলে ।
সাধারণত ঘরোয়া পরিবেশে পরিচিতজনদের নিয়ে তুলনামূলকভাবে কম মূলধন সম্বলিত এরূপ ব্যবসায় গঠিত হলেও এটি আইনসৃষ্ট কৃত্রিম ব্যক্তিসত্তার অধিকারী চিরন্তন অস্তিত্ববিশিষ্ট ব্যবসায় সংগঠন। ফলে তা অংশীদারি ব্যবসায়ের অসুবিধা থেকে অনেকাংশেই মুক্ত ।
কোম্পানি আইনের যে কড়াকড়ি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিকে মানতে হয় প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিকে সে বিষয়েও অনেক ছাড় দেয়া হয়েছে । কমপক্ষে দু’জন পরিচালক নিয়েই এ প্রতিষ্ঠান চলতে পারে এবং নতুন প্রয়োজন দেখা না দেয়া পর্যন্ত পূর্বে গঠিত পরিচালনা পর্ষদই কাজ করে যেতে পারে । ফলে যে কোনো দেশে অধিকাংশ কোম্পানিই প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি ।
আরো পড়ুন ,,,
➡️যৌথ মূলধনী কোম্পানির মূলধন ধারণা ।
➡️যৌথ মূলধনী কোম্পানির বৈশিষ্ট্য ।
➡️যেীথ মূলধনী ব্যবসা কাকে বলে ?
নিয়মিত এডুকেশন সম্পর্কিত তথ্য পেতে যুক্ত থাকুন আমাদের ফেইসবুক পেইজের সাথে ।