আপনি কি বাংলাদেশে ইমপোর্ট – এক্সপোর্ট এর বিদেশি ব্যবসার আইডিয়াকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা শুরু করতে চান ? যদি আপনার উত্তর হয় হ্যাঁ , সেক্ষেত্রে আজকের আমাদের বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া আর্টিকেলটি আপনার জন্য সহায়ক এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্লগ পোস্ট হতে যাচ্ছে ।
কারণ আজকের বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া আর্টিকেলটিতে আমরা আপনাদের সাথে ১০টি দারুন লাভজনক ইমপোর্ট ও এক্সপোর্ট ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করতে যাচ্ছি । যা ২০২২ সাল থেকে শুরু করে সামনের কয়েক বছরের জন্য লাভজনক ব্যবসা হিসেবে প্রমাণিত হবে ।
তাহলে আর দেরি না করে চলুন বন্ধুরা শুরু করা যাক আজকের বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া আর্টিকেল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা ।
বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া – import and export business idea
নিজের দেশে ব্যবসা করার জন্য অন্যদেশ বা বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করে আনাকে আমদানি ব্যবসা বলা হয় । এবং যে বা যিনি আমদানি ব্যবসার সাথে জড়িত থাকেন তাকে আমদানিকারক বলা হয় । অন্যদিকে ,
নিজের দেশের পণ্য সামগ্রী অন্য দেশে বা বিদেশে রপ্তানি করে ব্যবসা করাকে রপ্তানি ব্যবসা বলা হয় । যাকে আমরা ইংরেজিতে export business বলে থাকি । এবং যে বা যারা এই এক্সপোর্ট ব্যবসার সাথে জড়িত তাদেরকে রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী বলা হয় ।
বিদেশি ব্যবসা করার পূর্বে আপনাকে অবশ্যই কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে যেমন কিভাবে পণ্যগুলো আমদানি করবেন বা রপ্তানি করবেন ? এর জন্য কি কি কাগজপত্র ও লাইসেন্স জোগাড় করতে হবে ? কি পরিমান মূলধন প্রয়োজন হতে পারে ইত্যাদি ।
বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করার পূর্বে যা করতে হয় :
- পণ্য আমদানি করার পূর্বে কি পণ্য আমদানি করবেন তা নির্বাচন করুন ।
- কোন দেশ থেকে পণ্যটি আমদানি করবেন তা নির্বাচন করুন ।
- পণ্যটি আমদানি করা আপনার জন্য লাভজনক হবে কিনা তা বিশ্লেষণ করুন ।
- সবকিছু যদি আপনার অনুকূলে থাকে তাহলে আমদানি লাইসেন্স করতে হবে ।
বিদেশি ব্যবসা করার ক্ষেত্রে লাইসেন্স সমূহ :
- ট্রেড লাইসেন্স ।
- টিন সার্টিফিকেট ।
- ব্যাংক সচ্ছলতার সনদ ।
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি ।
- স্বীকৃত ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের বৈধ সদস্যতা সনদ ।
উপরোক্ত এইসব কাগজপত্র ও লাইসেন্সগুলো থাকলে আপনি আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর থেকে আপনার আমদানি লাইসেন্সটি তৈরি করে নিতে পারবেন ।
আমদানি লাইসেন্স তৈরি করার পর আপনাকে রপ্তানিকারক দেশ থেকে একজন সঠিক বিক্রেতা খুঁজে বের করতে হবে ।
বিক্রেতার খুঁজে পাওয়ার পর সে হয়তো তার অর্থের নিরাপত্তা সম্পর্কে জানতে চাইবে । তখন আপনাকে প্রত্যয়পত্র ( LC ) তৈরি করতে হবে ।
LC মূলত দুই পক্ষের অর্থের লেনদেন ও অর্থের নিরাপত্তা দিয়ে থাকে । রপ্তানিকারক আপনাকে কিভাবে পণ্যটি আপনার দেশে পাঠাবে তা সম্পর্কেও জেনে নিন ।
রপ্তানিকারকের পণ্য বাংলাদেশ পৌঁছালে আপনাকে আপনার আমদানি লাইসেন্স , চালানি রশিদ , এবং আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়ে কাস্টমস থেকে পণ্য ছাড়িয়ে নিয়ে আসতে হবে ।
বন্ধুরা এবার চলুন জেনে নেয়া যাক ১০টি লাভজনক বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে ।
১/ অর্গানিক ক্যামিক্যাল ইমপোর্ট
আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে প্রচুর পরিমাণ অর্গানিক ক্যামিকেল তৈরি করা হয় যেটির চাহিদা আমাদের বাংলাদেশসহ ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোতে প্রচুর ।
অর্গানিক ক্যামিকেল কৃষি কাজ থেকে শুরু করে অনেকধরনের ওষুধ তৈরি করতে ব্যবহার করা হয় । আর আপনারাতো খুব ভাল করেই জানেন আমাদের বাংলাদেশ কৃষির উপর কতটা নির্ভরশীল এবং ওষুধ উৎপাদনের দিক থেকেও কতটা এগিয়ে ।
তাই আপনি চাইলে এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অর্গানিক ক্যামিকেল ইমপোর্ট করার বিদেশি ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন । অর্গানিক ক্যামিকেল ইমপোর্ট ব্যবসাটি হচ্ছে বর্তমানে অন্যতম লাভজনক একটি বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া ।
আরো পড়ুন : ফাস্টফুড ব্যবসার আইডিয়া ।
২/ ফার্মাসিউটিক্যাল প্রোডাক্ট এক্সপোর্ট
তথ্য অনুসারে বাংলাদেশ ২০১৯ – ২০২০ অর্থবছরে ফার্মেসিউটিক্যাল প্রোডাক্ট এক্সপোর্ট করে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে গিয়েছিল । এর মাধ্যমে পরিষ্কারভাবে বুঝা যায় বিশ্বের প্রতিটা দেশ বাংলাদেশের ফার্মাসিটিক্যাল প্রোডাক্ট এর উপর কতটা নির্ভরশীল ।
তাই আপনি যদি বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে থাকেন তাহলে অবশ্যই ফার্মাসিটিক্যাল প্রোডাক্ট এক্সপোর্ট করার কথাটি মাথায় রাখুন ।
৩/ কটন ইম্পোর্ট – Cotton Import
আমাদের বাংলাদেশ গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিতে কতটা এগিয়ে তা অবশ্যই আপনাদের কাছে অজানা নয় । বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বের গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিতে ২য় অবস্থানে রয়েছে । এবং এই গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে প্রচুর পরিমাণ কটন বা তুলার ব্যবহার করা হয় ।
আর আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের প্রচুর পরিমাণে তুলা উৎপাদিত হয় । তাই আপনি চাইলে ভারত থেকে কটন বা তুলা আমদানি করে বাংলাদেশের গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাপ্লাই দিতে পারেন ।
এভাবে আপনি বিদেশি ব্যবসার আইডিয়াটিকে কাজে লাগিয়ে একটি লাভজনক ইমপোর্ট বিজনেস গড়ে তুলতে পারেন ।
৪/ সি ফুড এক্সপোর্ট বিজনেস – Sea food export
আমাদের দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ পুরো ইউরোপে বাংলাদেশ প্রচুর পরিমাণের সামুদ্রিক খাবার যেমন : মাছ , হিমায়িত চিংড়ি ইত্যাদি রপ্তানি করে থাকে । এরপরও তাদের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না এর প্রধান কারণ হচ্ছে এদের ভোক্তার চাহিদা অনেক বেশি ।
তাই এই সেক্টরে ব্যবসা গড়ে তুলে লাভজনক একটি অবস্থানের পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশীদের কাছে ।
তাই সি ফুড এক্সপোর্ট বিদেশি ব্যবসার আইডিয়াকে কাজে লাগিয়ে আপনিও একজন সফল রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী হয়ে উঠতে পারেন ।
আরো পড়ুন : কাচাঁমালের ব্যবসায় আইডিয়া ।
৫/ মোবাইল এক্সেসরিজ ইমপোর্ট
আমাদের বাংলাদেশের বাজারে মোবাইল এক্সেসরিজ এর বিশাল চাহিদা রয়েছে । বর্তমানে এর মার্কেট প্রাইজ প্রায় ২ হাজার কোটি টাকাতে গিয়ে দাঁড়িয়েছে । এবং যা প্রতিবছর ২০% হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে ।
ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা এবং স্মার্টফোনের কারণে দিন দিন এই মোবাইল অ্যাকসেসরিজ প্রোডাক্টগুলোর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে । মোবাইল এক্সেসরিজগুলোর মধ্যে রয়েছে মোবাইল ব্যাক কভার, চার্জার , ইউএসবি ক্যাবল , হেডফোন , মেমোরি কার্ড , মোবাইল ডিসপ্লে , স্ক্রীন প্রটেক্টর , ব্যাটারি , পাওয়ার ব্যাংক ইত্যাদি ।
এই ধরনের মোবাইলের অ্যাক্সেসরিজগুলো সহ বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক পণ্য চীন থেকে আপনি আমদানি করে আমাদের দেশের বাজারে বিক্রি করতে পারেন । এবং এই বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া টিকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের বাজারের বিশাল চাহিদা পূরণ করতে পারেন ।
এবং নিজেও একটি সফল ইমপোর্ট ও এক্সপোর্ট ব্যবসা গড়ে তুলতে পারেন ।
আরো পড়ুন : ১০টি মাঝারি ব্যবসার আইডিয়া ।
৬/ কসমেটিক্স পণ্যের বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া
আমাদের বাংলাদেশের বাজারে কসমেটিকস পণ্যের চাহিদা প্রচুর । কিন্তু বাংলাদেশে এই কসমেটিকসের উৎপাদন তেমন নেই বললেই চলে । আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে কসমেটিকস পণ্যের উৎপাদন রয়েছে ।
আপনি খুবই কম মূল্যে ভারত থেকে এই কসমেটিকস পণ্য আমদানি করে আমাদের দেশের চাহিদা পূরণ করতে পারেন । এবং নিজেও একজন সফল ইম্পর্ট ব্যবসায়ী হয়ে উঠতে পারেন ।
কিছু কসমেটিকস পণ্যের তালিকা হলো : লিপিস্টিক, নেল পালিশ , ফেইস পাউডার , মেকআপ বক্স, স্যাম্পু ফর হেয়ার, কন্ডিশনার, সাবান, পাউডার, টুথপেস্ট, চিরুনি, রুমাল, তোয়ালে, আয়না, চুলের ক্লিপ , বডি লোশন, নেইল কাটার ইত্যাদি ।
আরো পড়ুন : ১০টি সেরা ডিলারশিপ ব্যবসার আইডিয়া ।
৭/ পেঁয়াজ ইমপোর্ট করে ব্যবসা করুন
পেঁয়াজ আমাদের বাংলাদেশে উৎপাদন হয়ে থাকলেও বর্তমানে ভারতের পেঁয়জের চাহিদা আমাদের দেশে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে । প্রতি বছর আমরা দেখতে পাই লক্ষ লক্ষ টন পেঁয়াজ ভারত থেকে আমদানি হয়ে আসতে ।
আপনি ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করে এনে বাংলাদেশের বিভিন্ন পাইকারি বাজারগুলোতে সাপ্লাই দিতে পারেন । পেঁয়াজ যেহেতু দ্রুত পচনশীল একটি সবজি খাবার তাই আমদানিকৃত পেঁয়াজগুলো খুচরা বিক্রি না করে বড় বড় পাইকারি ব্যবসায়ীদের নিকট বিক্রি করুন ।
তাহলে দ্রুত আপনি আপনার আমদানিকৃত পেঁয়াজগুলো বিক্রি করতে পারবেন । এবং পেঁয়াজ পচেঁ যাওয়ার ঝুঁকি থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারবেন ।
আরো পড়ুন : ১০টি লাভজনক সাপ্লাই ব্যবসার আইডিয়া ।
৮/ ইলিশ রপ্তানি – Export of hilsa
বাংলাদেশকে মাছে – ভাতে বাঙালি নামে অভিহিত করা হয় এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এখানে সৃষ্টিকর্তা এদেশের মানুষকে প্রচুর মাছ দিয়েছেন । ইতিমধ্যে চলতি বছরে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতে বাংলাদেশ প্রায় ১ হাজার ৩৫২ টন ইলিশ মাছ রপ্তানি করেছে ।
তাহলে বন্ধুরা বুঝতেই পারছেন ইলিশ মাছ রপ্তানি করা যে একটি লাভজনক বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া । মৎস্য অধিদপ্তর ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী রেজাউল করিম জানান চলতি বছরে ইলিশ মাছ রপ্তানি করে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে প্রায় ১ কোটি ৩৬ লাখ ২০ হাজার ডলার আয় করেছে ।
আরো পড়ুন : ফুচকার ব্যবসা করে মাসে আয় লাখ টাকা ।
৯ / আপেল , কমলা , আঙ্গুরের আমদানি ব্যবসা
আপেল , কমলা ও আঙ্গুর আমাদের বাংলাদেশে উৎপাদন করা ও চাষ করা সম্ভব হয় না । কিন্তু এই ফলগুলোর প্রচুর চাহিদা রয়েছে আমাদের বাংলাদেশের বাজারে । যা আমরা গতবছরের আমদানি রিপোর্ট দেখলেই বুঝতে পারব ।
বাংলাদেশ গত বছর আপেল , কমলা ও আঙ্গুর বিদেশ থেকে আমদানি করেছে প্রায় ১লাখ ৩৯হাজার ৩০৬ টন ।
এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন বাংলাদেশে ফলের চাহিদা কি পরিমান রয়েছে । এই ধরনের ফলগুলো দক্ষিণ আফ্রিকা , চীন , ভারত ,ভুটান , ব্রাজিল , আর্জেন্টিনা , মিশর , পর্তুগাল , অস্ট্রেলিয়া , পোল্যান্ড , নিউজিল্যান্ড , আফগানিস্তান ও ফ্রান্স থেকে আমদানি করা হয় ।
তবে বিদেশি ফল আমদানি করার ক্ষেত্রে একটি জিনিস মাথায় রাখবেন তা হল যখন দেশীয় ফল বাজার থাকবে তখন কোনো বিদেশি ফল আমদানি না করাই ভালো । যদি আমদানি করেন সেক্ষেত্রে লস হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে ।
তাই প্রতিবছর সেপ্টেম্বর থেকে জানুয়ারি মাস পর্যন্ত এই সময়ের মধ্যে বিদেশি ফল আমদানি করুন । এর কারণ এই সময়ে বাংলাদেশের বাজারে দেশীয় ফল থাকে না ।
আরো পড়ুন : বেকারি ব্যবসা করার উপায়সমূহ ।
১০/ ইলেকট্রনিক্স পণ্য আমদানির ব্যবসা
বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য আমদানি করে আমাদের বাংলাদেশের চাহিদা পূরণ করতে পারেন । নানান ধরনের মোবাইল ফোন , কম্পিউটার , ফ্রিজ , ওয়াশিং মেশিন , টেলিভিশন , লাইট , পাখা ইত্যাদি ইলেকট্রনিক প্রোডাক্ট আমদানি করে বাংলাদেশের বাজারে সরবরাহ করতে পারেন ।
ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ব্যবসা সম্পর্কে ইতিমধ্যে আমাদের ওয়েবসাইটে একটি আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়েছে । ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের সে আর্টিকেলটি পড়ুন ।
জিজ্ঞাসিত প্রশ্নসমূহ :
বিদেশি ব্যবসার জন্য কোন পণ্যের চাহিদা বেশি ?
উত্তর : অর্গানিক ক্যামিক্যাল , ফার্মাসিউটিক্যাল প্রোডাক্ট , কটন , সি ফুড , মোবাইল এক্সেসরিজ , কসমেটিকস , পেয়াঁজ , ইলিশ , আপেল , কমলা , আঙুর এইসব পণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে ।
১০টি বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া কি ?
১/ অর্গানিক ক্যামিক্যাল ইমপোর্ট ব্যবসা ২/ ফার্মাসিউটিক্যাল প্রোডাক্ট এক্সপোর্ট ৩/কটন আমদানি ৪/সি ফুড রপ্তানি ৫/মোবাইল এক্সেসরিজ আমদানি ৬/পেয়াঁজ আমদানি ৭/ইলিশ মাছ রপ্তানি ৮/কসমেটিকস পন্য আমদানি ৯/ আপেল , কমলা ও আঙুর আমদানির ব্যবসা ১০/ইলেকট্টনিক্স পণ্য আমদানি ।
পরিশেষে – Finally
আজকের বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া আর্টিকেলটিতে আপনাদের সাথে লাভজনক দশটি আইডিয়া নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে ।
বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে আপনাদের নির্দিষ্ট কোন কিছু জানার থাকলে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন । আমরা সর্বোচ্চটুকু দিয়ে চেষ্টা করব আপনাদের সাহায্য করার ।
এছাড়াও আমাদের আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে শেয়ার করতে পারেন । পরবর্তীতে কি ধরনের আর্টিকেল পড়তে চান তাও কমেন্ট করে আমাদের জানাতে পারেন ।
[…] আরো পড়ুন : ১০টি সেরা বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া । […]