অল্প পুজিঁতে ১০টি সেরা কৃষি ব্যবসার আইডিয়া

বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ তাই ব্যবসা করার জন্য কৃষি ব্যবসার আইডিয়াগুলোই এই দেশে সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয় । আমাদের বাংলাদেশে দিন দিন জ্যামিতিক হারে বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে ।অপরাজনীতি , দুর্বল অর্থনীতি এবং কর্মমুখী শিক্ষার সঠিক অভাবে বাংলাদেশে প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ তরুণ বেকার হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে । বেকারত্বের অভিশাপ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে ।

আজকের এই লেখায় আমরা আপনাদের সাথে কিছু অল্প পুজিঁতে লাভজনক কৃষি ব্যবসার আইডিয়ার সাথে পরিচয় করে দিব ।  যা করার মাধ্যমে ধীরে ধীরে আপনি নিজেকে একজন স্বাবলম্বী করে গড়ে তুলতে পারবেন ।

তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক আজকের লাভজনক কৃষি ব্যবসার আইডিয়াগুলো ।

 

১/ ছাদ বাগান কৃষি – Roof garden agriculture

ছাদ বাগানের দৃশ্য
ছাদ বাগানের দৃশ্য

 

ছাদ বাগান কৃষি অর্থাৎ বাড়ির ছাদের মধ্যে কৃষি বাগান করাকে ছাদ বাগান কৃষি বলা হয় । এটিকে শহরের কৃষি ব্যবসাও বলা হয়ে থাকে ।  আপনি যদি একজন শহরের বাসিন্দা হয়ে থাকেন অথবা শহরে বসবাস করেন তাহলে আপনি বাসার ছাদের মধ্যে ছাদ বাগান কৃষি শুরু করতে পারেন ।

 

বাংলাদেশে ইতিমধ্যে অনেকেই ছাদ বাগান কৃষি করে সফলতা পেয়েছে ।  এবং দিন দিন ছাদ বাগান  কৃষির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে । আবার অনেকে শখের বসে ছাদ বাগান কৃষি শুরু করলেও পরবর্তীতে সেটিকে বাণিজ্যিক ছাদ বাগান কৃষিতে রূপান্তর করছে ।

শুরুর দিকে আপনি পরীক্ষামূলক হিসেবে ছোট আকারে ছাদ বাগান শুরু করতে পারেন ।  এবং পরবর্তীতে যদি আশানুরূপ ফল পান সেক্ষেত্রে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ছাদ বাগান কৃষি শুরু করতে পারেন ।

ছাদ বাগান কৃষি করতে হলে অবশ্যই আপনার বাড়িতে একটি ছাদ থাকতে হবে কারণ ছাদ ছাড়া কখনো ছাদ বাগান কৃষি করা সম্ভব না ।

ছাদ বাগান কৃষি করার ক্ষেত্রে তুলনামূলক মূল্যবান ফলমূল ও শাকসবজি চাষ করার চেষ্টা করতে হবে ।  যেহেতু ছাদে জায়গা কম থাকে তাই দামি ফলমূল ও শাকসবজি চাষ করলে লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে । 

 

২/ সার ও কীটনাশকের কৃষি ব্যবসার আইডিয়া – Agribusiness Ideas for Fertilizers and Pesticides

সার ও কীটনাশকের কৃষি ব্যবসার আইডিয়া
সার ও কীটনাশকের কৃষি ব্যবসার আইডিয়া

 

কৃষি ব্যবসা হিসেবে সার ও কীটনাশক এর ব্যবসা একটি লাভজনক কৃষি ব্যবসার আইডিয়া ।  আমাদের বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ হওয়ার কারণে এই দেশে প্রচুর সার ও কীটনাশকের চাহিদা রয়েছে । তাই সার ও কীটনাশকের কৃষি ব্যবসা শুরু করে আপনিও একটি লাভজনক কৃষি ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

 

এই ব্যবসা শুরু করার জন্য বাজারের মধ্যে একটি দোকান দিতে হবে ।  এবং দোকানে বিভিন্ন প্রকারের স্যার এবং কীটনাশক মজুদ রাখতে হবে । অল্প দামে ও পাইকারি মূল্যে এই ধরনের সার ও কীটনাশক সংগ্রহ করতে আপনি ঢাকার বিভিন্ন পাইকারি মার্কেট থেকে সার ও কীটনাশক ক্রয় করতে পারেন । 

ধীরে ধীরে পরিচিত ও জনপ্রিয় হওয়ার সাথে সাথে দোকানে কাস্টমারের সংখ্যা বাড়তে থাকবে ।  এবং দিন দিন বিক্রয়ও বাড়তে থাকবে ।

তাই সব সময় ভালো মানের সার ও কীটনাশক সরবরাহ করার চেষ্টা করতে হবে ।

 

আরো পড়ুন : বর্তমান সময়ের ১৮টি নতুন ব্যবসার আইডিয়া ।

 

৩/ নার্সারির কৃষি ব্যবসার আইডিয়া – Nursery agribusiness

নার্সারির কৃষি ব্যবসা
নার্সারির কৃষি ব্যবসা

 

বলা হয়ে থাকে মানুষ যতদিন থাকবে নার্সারি বা নার্সারি ব্যবসা ততদিন থাকবে । তবে গ্রামের তুলনায় শহরে নার্সারির চাহিদা বেশি ।  শহর অঞ্চলের মানুষ প্রতিনিয়ত নার্সারি থেকে নানান ধরনের ফুল-ফলের গাছ ক্রয় করতে আসে ।

তবে নার্সারি ব্যবসা করার ক্ষেত্রে আপনাকে গাছ নির্বাচনে পারদর্শী হতে হবে ।  কি ধরনের গাছ বিক্রি করলে গাছের ব্যবসায় অধিক মুনাফা অর্জন করা যায় তা সম্পর্কে বাজার বিশ্লেষণ করে নিতে হবে ।

শহর অঞ্চলের সাধারণ মানুষরা দামি ও রেয়ার গাছ কেনার জন্যই বেশিরভাগ সময় নার্সারিগুলোতে গিয়ে থাকে ।  কিন্তু এর মানে এই নয় সস্তা দামের গাছগুলো একেবারে নার্সারিতে রাখবেন না ।

চাহিদা অনুযায়ী কমবেশি সকল গাছই নার্সারিতে রাখার চেষ্টা করবেন । বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমেও বিভিন্ন গাছের চারা বিক্রি করা হয়ে থাকে ।  আপনি আপনার নার্সারির চারাগুলো অনলাইনের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে দিতে পারেন এবং দারুন এই কৃষি ব্যবসার আইডিয়াকে কাজে লাগিয়ে নিজেকে সাবলম্বী হিসাবে গড়ে তুলতে পারেন ।

 

৪/ জাফরান চাষ – Cultivation of saffron

জাফরান চাষ
জাফরান চাষ

 

কৃষি ব্যবসার আইডিয়ার মধ্যে অন্যতম লাভজনক একটি ব্যবসা হল জাফরান চাষের কৃষি ব্যবসা ।  জাফরান পৃথিবীর অন্যতম দামি একটি মসলা । স্বর্ণের সাথে তুলনা করে এই জাফরানকে লাল সোনা বা রেড গোল্ড বলা হয়ে থাকে ।  এর উৎপত্তিস্থল হল প্রাচীন গ্রীস কিন্তু বর্তমানে প্রায় দক্ষিণ এশিয়ার সকল স্থানেই এই জাফরান পাওয়া যায় ।

এর উৎপত্তিস্থল প্রাচীন গ্রিস হলেও জাফরানের ব্যবহার শুরু করে প্রাচীন পারস্য । শীতপ্রধান দেশ গুলোতে জাফরান চাষ করার জন্য উপযুক্ত কারণ এই ধরণের পরিবেশে জাফরান ভালো উৎপাদন করা যায় । 

তাই বাংলাদেশে জাফরান চাষ করতে হলে কৃত্রিমভাবে ঠান্ডা আর্দ্র পরিবেশ তৈরি করে নিতে হবে । জাফরান একটি দামি ও মূল্যবান পণ্য তাই সফলভাবে এটি চাষ করা গেলে অল্প দিনেই লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ।

 

আরো পড়ুন : মাত্র ২০০০টাকায় ব্যবসায় করার ৭টি আইডিয়া দেখুন ।

 

৫/ মেীসুমি সবজি ব্যবসা – Seasonal vegetable business

মেীসুমি সবজি ব্যবসা
মেীসুমি সবজি ব্যবসা

 

কৃষি ব্যবসার আইডিয়ার মধ্যে অন্যতমা আরো একটি লাভজনক ব্যবসা হচ্ছে মৌসুমি সবজি নিয়ে ব্যবসা করা ।  বাংলাদেশকে বলা হয় ঋতুর দেশ । পৃথিবীর খুব কম দেশেই বাংলাদেশের মতো ৬টি  ঋতু রয়েছে । এবং একেকটি ঋতুতে ভিন্ন ভিন্ন শাকসবজি ও ফলমূল চাষ করা হয়ে থাকে । এবং এই সব শাক-সব্জিকে মৌসুমি সবজি বলা হয়ে থাকে ।

বাজারের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন প্রকারের মৌসুমী সবজির চাষ করতে পারেন । নিজের বাড়িতে বা নিজের জায়গায় বিভিন্ন ঋতু অনুযায়ী মৌসুমি সবজি চাষ করতে পারেন । 

আপনার কাছে যদি ব্যবসা করার মত অধিক পুজিঁ না থাকে তাহলে মৌসুমি সবজি ব্যবসা আপনার জন্য উপযুক্ত একটি কৃষি ব্যবসার আইডিয়া । খুব অল্প টাকায় মৌসুমি সবজি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন ।

 

৬/ ফুল চাষের কৃষি ব্যবসা আইডিয়া – Flower Farming Agribusiness Ideas

ফুল চাষের কৃষি ব্যবসা আইডিয়া
ফুল চাষের কৃষি ব্যবসা আইডিয়া

 

নানান ধরনের উৎসব , পূজা, ঈদ, শোক- শ্রদ্ধা, বিয়ে ইত্যাদি সব জায়গায় এখন ফুলের অবাধ বিচরণ রয়েছে ।  অল্প পুঁজি নিয়ে আপনি ফুল চাষের ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন ।বাংলাদেশের লাভজনক ব্যবসাগুলোর মধ্যে ফুল চাষের ব্যবসা অন্যতম একটি কৃষি ব্যবসার আইডিয়া । 

ফুল চাষের ব্যবসা করতে আপনার একটি খোলামেলা জায়গার প্রয়োজন হবে অথবা দোকান থাকলেও হবে । স্থান ভেদে ফুলের দামে ভিন্নতা থাকতে পারে ।

 

আরো পড়ুন : কাচাঁমালের ব্যবসা করে প্রতিমাসে আয় করুন লাখ টাকা ।

 

৭/ কোয়েল , কবুতর পাখি পালন – Quail, pigeon breeding

কোয়েল , কবুতর পাখি পালন
কোয়েল , কবুতর পাখি পালন

 

আমাদের মধ্যে অনেকেই শখের বশে নানান ধরনের পাখি ও কবুতর পালন করে থাকি ।  কিন্তু আরেকটু প্রচেষ্টা করলেই শখের এই কাজটিকে ব্যবসায় রূপান্তর করা যায় ।  ইতিমধ্যে অনেকেই কোয়েল পাখি এবং কবুতর পাখি পালনের মাধ্যমে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবসা করছে ।

পশুপাখির প্রতি ভালো লাগা ও আগ্রহ নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল ।  পাখি এমন একটি প্রাণী যা ছোট বড় সকলেই কম-বেশি পছন্দ করে থাকে । যেহেতু পাখি সবাই পছন্দ করে থাকে তাই কোয়েল ও কবুতর পাখি পালনের ব্যবসাটি একটি লাভজনক কৃষি ব্যবসার আইডিয়া হবে নিঃসন্দেহে বলা যায় ।

কোয়েল এবং কবুতর পাখি পালনের জন্য অল্প পুঁজি দিয়েই আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন ।  এর জন্য আপনার কয়েকটি পাখির খাঁচা এবং খাবারের পাত্র প্রয়োজন হবে ।

 

৮/ গরু,ছাগল ও মহিষের কৃষি খামার ব্যবসা – Cow, Goat and Buffalo Farming Business

গরু,ছাগল ও মহিষের কৃষি খামার ব্যবসা
গরু,ছাগল ও মহিষের কৃষি খামার ব্যবসা

 

গরু-ছাগল এবং মহিষের কৃষি খামার ব্যবসা লাভজনক একটি কৃষি ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে পরিচিত । আমাদের দৈনন্দিন নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যের ও আমিষের চাহিদা পূরণ করতে গরু ছাগল ও মহিষের কৃষি ব্যবসা অকল্পনীয় ভূমিকা রাখে ।

প্রায় সময় আমরা লক্ষ করে থাকি বাজারে মাংসের চাহিদা যথেষ্ট না থাকার কারণে আকাশচুম্বী মাংসের দাম হয়ে উঠে ।  এছাড়াও প্রতিবছর কোরবানির সময় প্রচুর দামে গরু-ছাগল ও মহিষ বিক্রি করা হয়ে থাকে ।

বাংলাদেশের বাজারে গরু, ছাগল ও মহিষের প্রচুর চাহিদা রয়েছে তাই আপনি নিঃসন্দেহে গরু, ছাগল এবং মহিষের খামার দিয়ে এই কৃষি ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন ।

 

আরো পড়ুন : দৈনিক আয় করার ১৩টি সেরা ব্যবসা ।

 

৯/ বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষের ব্যবসা – Biofloc fish farming business

বায়োফ্লক পদ্ধতির মাধ্যমে মাছ চাষ করার হচ্ছে
বায়োফ্লক পদ্ধতির মাধ্যমে মাছ চাষ করার হচ্ছে

 

বায়োফ্লক হল একটি মাছ চাষের বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি  যেখানে অল্প জায়গায় অধিক মাছ চাষ করা সম্ভব হয় ।  যাদের কাছে কোন ধরনের পুকুর নেই তারাও এখন বায়োফ্লোক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করতে পারবেন ।ইতিমধ্যে বাংলাদেশের নানান স্থানে বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করা হচ্ছে । 

 

বিশেষ করে আপনি যদি শহর অঞ্চলের বাসিন্দা হয়ে থাকেন কিন্তু মাছ চাষে আগ্রহী সেক্ষেত্রে বায়োফ্লক পদ্ধতি নির্বাচন করতে পারেন ।বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করার জন্য গোলাকার করে পানির ট্যাংক তৈরি করতে হয়  এবং পানিতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন এর জন্য মেশিনের সাহায্যে অক্সিজেন সরবরাহ করা হয় ।

 

এছাড়াও নিয়মিত পানির পিএইচ যাচাই করা, উপযুক্ত খাদ্য নির্বাচন করা এবং কঠোর মনিটরিং এর মাধ্যমে আপনিও বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করে সফল হতে পারবেন ।

 

বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ কিভাবে চাষ করবেন তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই ভিডিওটি দেখুন ।

১০/ হাঁস – মুরগী ও মাছের সমন্বিত কৃষি ব্যবসা – Integrated farming of poultry and fish 

হাঁস - মুরগী ও মাছের সমন্বিত কৃষি ব্যবসা
হাঁস – মুরগী ও মাছের সমন্বিত কৃষি ব্যবসা

 

আপনার বাড়িতে যদি একটি পুকুর থাকে তাহলে আপনি হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ করতে পারেন ।  পুকুরের মধ্যে নানান ধরনের মাছ এবং পুকুরের উপরে মাচাং তৈরি করে সেখানে মুরগি ও হাঁস পালন করতে পারেন ।

এতে করে হাঁস-মুরগীর বিষ্ঠা মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন । যার ফলে আপনার খাদ্য খরচ অনেকটাই হ্রাস পাবে ।  এছাড়াও হাঁসগুলো পুকুরে চলাচলের কারণে মাছের যেমন দ্রুত শরীর বৃদ্ধি পাবে ঠিক তেমনি হাঁসের শরীরও দ্রুত বৃদ্ধি পেতে সাহায্য করবে ।

তিনটি প্রাণীর খাদ্য তালিকা প্রায় একই হওয়ার কারণে আপনাকে খাদ্য নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না ।  তাই আপনি মাত্র ৫০ হাজার থেকে দেড় লক্ষ টাকা ব্যয় করেই হাঁস-মুরগি ও মাছের সমন্বিত চাষ ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন । 

এটি বর্তমান সময়ের অন্যতম লাভজনক একটি কৃষি ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে ইতিমধ্যে আমাদের সমাজে পরিচিতি পেয়েছে । 

 

আরো পড়ুন : ব্রয়লার মুরগির খামার ব্যবসা করে মাসে আয় লাখটাকা ।

 

পরিশেষে – Finally

 

আজকের কৃষি ব্যবসার আইডিয়া আর্টিকেলটিতে দশটি লাভজনক কৃষি বিজনেসের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হলো ।আজকের লেখা থেকে কোন আইডিয়াটি বা অংশটি আপনাদের কাছে ভালো লাগলো তা কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।

 

এছাড়াও নিয়মিত ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিভিন্ন আর্টিকেল পড়তে চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটের উপর এছাড়াও নিয়মিত আপডেট পেতে ফলো করুন আমাদের ফেসবুকে । 

By MD Imran hossan

২০১৯ সাল থেকে যুক্ত আছি এই টেকনোলজির দুনিয়ার সাথে । যদিও আমার পড়াশোনা ব্যবসা ও বাণিজ্য নিয়ে । ওয়েবসাইট ডেভেলপ করে দেওয়ার পাশাপাশি বর্তমানে লিখালিখি ও ব্লগিং সেক্টর এর সাথে যুক্ত আছি । নিজের জ্ঞান কে অন্যদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠা করেছি Goafta.com ওয়েবসাইট । স্বপ্ন দেখছি একটি বিশ্বস্ত ব্যবসায়িক ব্লগ গড়ে তোলার । এবং নিজে যতটুকু জানি তা সবার কাছে ছড়িয়ে দেওয়ার , তাতে যদি কারো শস্য পরিমাণও উপকার হয় তাতেই আমার প্রশান্তি |

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *