আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা আজকে কাঁচামালের ব্যবসা করার আইডিয়া নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করার চেষ্টা করব ।
আজকের আর্টিকেলে আমরা জানবো কাঁচামালের ব্যবসা কি ? কিভাবে সঠিক পরিকল্পনা করতে হয় ? খুচরা , পাইকারি এবং কাঁচামালের সাপ্লাই ব্যবসা করার নিয়ম ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে ।
আপনাদের মধ্যে অনেকেই অল্প পুজিঁতে ব্যবসা করার আইডিয়া খুঁজতেছিলেন । তাদের জন্য আজকের কাঁচামালের ব্যবসার আইডিয়া আর্টিকেলটি অনেক হেল্পফুল হবে ।
খুবই অল্প পুজিতে এই কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করা যায় । অল্প পুঁজি বিনিয়োগ করে এই ব্যবসা শুরু করলেও এতে ভালোই লাভ করা যায় ।
তাহলে চলুন কাঁচামালের ব্যবসা করার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত দেখে নেয়া যাক ।
কাচাঁমালের ব্যবসা কি ?
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রতিদিনকার খাদ্যতালিকায় কোন না কোন সবজি কাঁচামাল থাকেই । কাঁচামালের ব্যবসা বলতে মূলত বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজি ও তরিতরকারি নিয়ে ব্যবসা করাকেই বুঝায় ।
আবার কাঁচামাল বলতে অনেক সময় নানান ধরনের পদার্থকেও বুঝায় । যেমন : রাস্তার কাজ করতে নানান ধরনের কাঁচামাল যেমন : সিমেন্ট , রড , বালু ইত্যাদি প্রয়োজন হয় ।
তবে আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলে সবজি কাঁচামালের ব্যবসা সম্পর্কে আলোচনা করব । আশা করি আজকের আর্টিকেলটির উদ্দেশ্য সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন ।
সবজি কাঁচামালের ব্যবসা নিয়ে আজকের আর্টিকেলটি লেখার কারণ হচ্ছে অল্প পুঁজিতে ক্ষুদ্র ব্যবসার আইডিয়া দেওয়া । আপনাদের মধ্যে অনেকেই কিভাবে স্বল্প পুজিঁতে কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করা যায় তার সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন ।
সঠিক পরিকল্পনা করে ব্যবসা শুরু করা ।
ছোট কিংবা বড় যেকোন ব্যবসা ও কাজে আপনাকে অবশ্যই একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে । পরিকল্পনা ব্যতীত কোন কাজ সম্পূর্ণ সফলভাবে করা সম্ভব নয় । বলা হয়ে থাকে একটি সঠিক পরিকল্পনা একটি কাজের ৬০% কাজ সম্পন্ন করে ।
পরিকল্পনার মাধ্যমে আপনি যেকোনো কাজের ভবিষ্যৎ কি হবে তা অনেকটা নির্ধারণ করতে পারবেন ।
সবজি ব্যবসার জন্যও আপনাকে সঠিক পরিকল্পনা করতে হবে । আপনি যে এলাকায় সবজির পাইকারি , খুচরা ও সাপ্লাইয়ের ব্যবসা শুরু করতে চান সেখানে সবজি কাঁচামালের কেমন চাহিদা রয়েছে তার সম্পর্কে বাজার বিশ্লেষণ করুন ।
যে এলাকায় সবজির ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছেন সেখানে যদি প্রচুর হোটেল – রেস্টুরেন্ট এবং কমিউনিটি সেন্টার থাকে তাহলে সবজি বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে । এছাড়াও আবাসিক এলাকাগুলোতেও ভালো সবজির ব্যবসা করা সম্ভব ।
কিন্তু আপনি যদি স্কুল – কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে সবজির ব্যবসা শুরু করেন তাহলে আপনি ভালো লাভবান হতে পারবেন না ।
তাই সবজি ব্যবসা করার জন্য বিশেষ করে সবজির পাইকারি ব্যবসা করতে হলে আপনাকে সঠিক জায়গা নির্বাচন করতে হবে ।
খুচরা কাঁচামালের ব্যবসা ২০২২
সবজি কাঁচামালের ব্যবসা আপনি নানানভাবে করতে পারবেন তার মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হচ্ছে খুচরা কাঁচামালের ব্যবসা করা ।
এতে করে আপনার মূলধন এবং পুঁজিও তেমন বেশি বিনিয়োগ করতে হবে না । এবং খুচরা কাঁচামালের ব্যবসা করার জন্য আপনি জনবহুল ও ছোট যেকোনো একটি স্থানেই ব্যবসা করতে পারবেন ।
তবে বিশেষ করে শহর এবং গ্রামের হাট-বাজারগুলোতে খুচরা কাঁচামালের ব্যবসা করতে পারলে প্রচুর লাভ করতে পারবেন ।
কিভাবে খুচরা কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করবেন ?
- পাইকারি অথবা কাঁচামালের আড়তদার থেকে কাঁচামাল সংগ্রহ করতে হবে ।
- পরবর্তীতে তা সরাসরি কাস্টমারের নিকট বিক্রি করতে হবে ।
- কাঁচামাল বিক্রির পরবর্তীতে পুনরায় পাইকারি ও আরতদার থেকে কাঁচামাল সংগ্রহ করতে হবে এবং তা কাস্টমারের নিকট বিক্রি করতে হবে । এই চক্রটিকে ফলো করে নিয়মিত কাঁচামালের ব্যবসা চালিয়ে যেতে হবে ।
খুচরা কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করতে কি পরিমাণ মূলধন প্রয়োজন ?
পাইকারি কাঁচামালের ব্যবসা তুলনায় খুচরা ব্যবসায় অনেক কম মূলধনের প্রয়োজন হয় । আপনি ন্যূনতম ৫,০০০ টাকা বিনিয়োগ করেও খুচরা কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করতে পারবেন ।
কাঁচামাল সাপ্লাইয়ের ব্যবসা
কাঁচামালের ব্যবসা করার আরও একটি উপায় হল কাঁচামাল সাপ্লাইয়ের ব্যবসা । কাঁচামালের সাপ্লাই ব্যবসাটি আপনি মূলত কৃষকদের থেকে কাঁচামাল সংগ্রহ করে পাইকারিদের নিকট অথবা আড়তদারের সাহায্যে বিক্রি করতে পারেন ।
কাঁচামালের সাপ্লাই ব্যবসা করার জন্য তেমন মূলধন এর প্রয়োজন হয় না । তবে কিছু টাকা বিনিয়োগ করতে পারলে আরো সহজে এই ব্যবসাটি করা সম্ভব ।
আমরা অনেক সময় দেখতে পাই বিভিন্ন কাঁচামাল সাপ্লাইয়াররা কৃষকদের থেকে কাঁচামাল সংগ্রহ করে কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসায়ীদের নিকট বিক্রি করে । এবং বিক্রি করার পর তারা কৃষকদেরকে পাওনা টাকা পরিশোধ করে ।
এভাবেই তারা কাঁচামালের সাপ্লাই ব্যবসা করে কমিশনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করে থাকে । কাঁচামালের সাপ্লাই ব্যবসা করার জন্য যোগাযোগ দক্ষতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
আমাদের ওয়েবসাইটে ইতিমধ্যে সাপ্লাই ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে একটি আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়েছে । আপনি যদি সাপ্লাই ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে সাপ্লাই ব্যবসার আইডিয়া আর্টিকেলটি পড়ুন ।
নিজে কাঁচামাল উৎপাদন করে ব্যবসা করুন
নিজে কাঁচামাল উৎপাদন করে ব্যবসা করতে পারলে সবচেয়ে বেশি প্রফিট বা লাভ করা যায় । তবে এক্ষেত্রে তুলনামূলক কষ্টও বেশি করতে হয় ।
আপনি যদি একজন কৃষক হয়ে থাকেন অথবা আপনার জমিতে কৃষক এর মাধ্যমে ফসল – শাকসবজি ফলিয়ে থাকেন তাহলে আপনি এই ব্যবসাটি করতে পারবেন ।
আপনার শাকসবজিগুলো আপনি সাপ্লাইয়ার এর নিকট বিক্রি না করে সরাসরি পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের নিকট বিক্রি করে ব্যবসা করতে পারেন । এতে করে আপনি প্রফিটও বেশি পাবেন ।
এছাড়াও আপনি চাইলে আপনার শাক-সবজিগুলো সরাসরি খুচরা কাস্টমারের নিকট বাজারের দামে বিক্রি করে অধিক টাকা আয় করতে পারেন ।
এক্ষেত্রে আপনার নিজস্ব কোন কাঁচামালের দোকান থাকলে সহজেই শাক সবজিগুলো বিক্রি করতে পারবেন ।
পাইকারি কাঁচামালের ব্যবসা ।
আপনার কাছে যদি যথেষ্ট পরিমাণ মূলধন অথবা পুঁজি থাকে তাহলে আপনি পাইকারি কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করতে পারেন ।
অন্যান্য পণ্য সামগ্রী নিয়ে পাইকারি ব্যবসা করতে যে পরিমাণ মূলধন এর প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসায় তুলনামূলক কম মূলধন বিনিয়োগ করেই ব্যবসায় শুরু করা যায় ।
কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসা করার ধাপসমূহ :
- কৃষক বা কাঁচামালের সাপ্লায়ার থেকে শাকসবজি কম দামে অধিক পরিমাণ ক্রয় করে নেওয়া ।
- গুদামে কাঁচামালগুলো সঠিকভাবে মজুদ করে রাখা । এবং
- পরবর্তীতে খুচরা বিক্রেতাদের নিকট কাঁচামালগুলো অধিক মূল্যে বিক্রি করা ।
এই ধাপগুলো অনুসরণ করেই আপনি কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসা করতে পারবেন ।
পাইকারি ব্যবসা বলতে কি বুঝায় ?
পাইকারি ব্যবসা বলতে বুঝায় সরাসরি উৎপাদনকারী বা কৃষক থেকে পণ্য সামগ্রী অধিকহারে ও অল্প দামে ক্রয় করে তা বেশি দামে খুচরা বিক্রেতার নিকট বিক্রি করা ।
এবং পাইকারি কাঁচামালের ব্যবসা বলতে বুঝায় সরাসরি কৃষকদের নিকট থেকে অধিক পরিমাণে কম মূল্যে কাঁচামাল সংগ্রহ করে তা খুচরা কাঁচামাল বিক্রেতার নিকট বিক্রি করা ।
সিজনাল বা মেীসুমি সবজি নিয়ে ব্যবসা
আপনার কাছে যদি কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসা করার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ মূলধন না থাকে । সেক্ষেত্রে আপনি শুধুমাত্র সিজনাল বা মৌসুমী সবজি নিয়ে ব্যবসা করতে পারেন ।
মৌসুমী সবজিগুলো তুলনামূলক সস্তা দামের হয়ে থাকে । তাই অল্প পুজিতে আপনি মৌসুমী বা সিজনাল সবজিগুলো নিয়ে কাঁচামালের ব্যবসা করতে পারবেন ।
মৌসুমি সবজিগুলো নিয়ে ব্যবসা করার জন্য আপনার অবশ্যই মৌসুমি সবজি সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে ।
সবজি ও কাঁচামাল ক্রয় করার নিয়ম :
আমাদের বাংলাদেশে সবজি ও কাঁচামালের বাজারগুলো একদম সকালের শুরুর দিকে বসে থাকে । বিশেষ করে পাইকারি বাজারগুলো রাত ৩ টা থেকে শুরু করে সকাল ৯ টা ও ১০ টা পর্যন্ত চলমান থাকে ।
পাইকারি বাজারগুলো একেবারে সকালের দিকে শুরু হওয়ার কারণ হচ্ছে খুচরা বিক্রেতাদের এইসব কাঁচামাল ক্রয় করে নিয়ে তা দ্রুত বিক্রি করতে হয় । তাই এর জন্য তাদের সকাল সকাল পাইকারি বাজার থেকে কাঁচামাল সংগ্রহ করতে হয় ।
অন্যতায় শাক – সবজিগুলো পচনশীল খাদ্য হওয়ার কারণে দ্রুত নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে । তাই কাঁচামাল নিয়ে ব্যবসা করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে ভোর সকালে পাইকারি বাজারে উপস্থিত থাকতে হবে ।
রাজধানী ঢাকার কিছু কাঁচাবাজার হল :
- বনানী কাঁচাবাজার – গুলশান ।
- মহাখালী কাঁচাবাজার – গুলশান।
- নর্দা কাঁচাবাজার – গুলশান ।
- মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট – ধানমন্ডি ।
- মোহাম্মদপুর টাউন হল কাঁচাবাজার – ধানমন্ডি
- পলাশী কাঁচাবাজার – লালবাগ
- আজিমপুর কাঁচাবাজার – লালবাগ
- কাপ্তান বাজার – পুরান ঢাকা
- নয়াবাজার – পুরান ঢাকা
- শ্যামবাজার – পুরান ঢাকা
- আজমপুর কাচাবাজার – উত্তরা
- রামপুরা বাজার – রামপুরা এলাকা
- বনশ্রী কাঁচাবাজার – রামপুরা এলাকা
- উত্তর বাড্ডা কাঁচা বাজার – বাড্ডা এলাকা
- শাহজাদপুর কাঁচাবাজার – বাড্ডা এলাকা ।
- খিলগাঁও কাঁচাবাজার – খিলগাঁও এলাকা
- গোড়ান কাঁচাবাজার – খিলগাঁও এলাকার
- মালিবাগ কাঁচাবাজার – মালিবাগ এলাকা
- মগবাজার কাঁচা বাজার – মালিবাগ এলাকা
- নিউমার্কেট কাঁচাবাজার – নিউ মার্কেট এলাকা
- বনলতা কাঁচাবাজার – নিউমার্কেট এলাকায়
- কারওয়ান বাজার – ফার্মগেট এলাকা
- কাঠালবাগান কাঁচাবাজার – ফার্মগেট এলাকা
কাঁচাবাজার গুলোর দোকানের তালিকা :
-
- মুরগির দোকান
- মাংসের দোকান
- মাছের দোকান
- চাউলের দোকান
- ডিমের দোকান
- শুটকির দোকান
- মসলার দোকান
- ফলের দোকান
- তেলের দোকান
- মুদির দোকান
- স্টেশনারি প্রোডাক্ট এর দোকান
- ইলেকট্রনিক্স পণ্যের দোকান
- অন্যান্য পণ্য সামগ্রীর দোকান
অনলাইনে কাচাঁমালের ব্যবসা
বর্তমানে ছোট বড় সকল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান তাদের কার্যক্রম অনলাইনে নিয়ে আসার প্রচেষ্টায় রয়েছে । ঠিক তেমনি বর্তমানে অনেকেই অনলাইনের মাধ্যমে কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করে দিয়েছে ।
তাদের মধ্যে অন্যতম একটি প্রতিষ্ঠান হল chaldal.com । এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে । তারা তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অর্ডার নিয়ে কাস্টমারের ঠিকানায় কাঁচামাল ডেলিভারি দিয়ে থাকেন ।
অনলাইনে কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করতে হলে কি কি প্রয়োজন ?
- একটি ওয়েবসাইট প্রয়োজন হবে যেখানে কাঁচামালগুলো প্রদর্শন করানো যাবে এবং কাস্টমার অর্ডার করতে পারবেন ।
- স্মার্টফোন অথবা ইন্টারনেট কানেকশন যুক্ত একটি কম্পিউটার থাকতে হবে ।
- কাঁচামাল ডেলিভারি করানোর জন্য ডেলিভারি বয় রাখতে হবে । অনলাইনে কাঁচামালের ব্যবসা করতে হলে অনেক বড় এরিয়া নিয়ে ব্যবসা করা যাবে না । এর প্রধান সমস্যা কাঁচামাল ডেলিভারি দেওয়া । তাই কয়েক কিলোমিটার এরিয়া নিয়ে অনলাইনে কাঁচামালের ব্যবসা করা যেতে পারে ।
প্রশ্ন – উত্তর পর্ব :
কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসা করার জন্য কি পরিমাণ মূলধন প্রয়োজন ?
কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসা করতে ২ লক্ষ টাকা থেকে ৫ লক্ষ টাকা মূলধন র্পযন্ত প্রয়োজন হতে পারে । তবে শুরুর দিকে আপনি মাত্র ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেই অনায়াসে কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসাটি চালিয়ে যেতে পারবেন ।
কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসার জন্য কি গুদাম প্রয়োজন ?
হ্যাঁ , অবশ্যই কাঁচামালের পাইকারি ব্যবসা করার জন্য আপনার একটি গুদামের প্রয়োজন হবে । কৃষক থেকে বা সাপ্লাইয়ার থেকে কাঁচামালগুলো ক্রয় করে নেওয়ার পর তা সঠিকভাবে সংরক্ষণের জন্য অবশ্যই গুদামের প্রয়োজন রয়েছে ।
পরিশেষে – Conclusions
কাঁচামালের ব্যবসা সম্পর্কে আজকে আপনাদের সাথে খুঁটিনাটি বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । আজকের কাঁচামালের ব্যবসা আইডিয়া আর্টিকেলটি আপনাদের কাছে কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।
এছাড়াও কাঁচামালের ব্যবসা সম্পর্কে আপনাদের মতামত কি এবং এটি কি একটি সত্যিই লাভজনক ব্যবসা মনে হয় আপনার কাছে তা জানাতে পারেন কমেন্ট করেন ।